Examine This Report on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

দেখুন: আপনি কতদিন তারুণ্য ধরে রাখতে পারবেন

সাদা থাবা বুলিয়ে-বুলিয়ে খেলা করতে দেখলাম তাকে;

১৯ শতকের মাঝামাঝি বিড়াল প্রজাতির বিকাশ শুরু হয়।[৪৯] গার্হস্থ্য বিড়ালের জিনোমের একটি বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে get more info পূর্বপুরুষের বন্য বিড়ালের জিনোমটি গৃহপালিত হওয়ার প্রক্রিয়াতে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছিল, কারণ বিড়ালের জাত বিকাশের জন্য নির্দিষ্ট মিউটেশনগুলি নির্বাচন করা হয়েছিল।[৫০] বেশিরভাগ জাতগুলি এলোমেলো-জাত গৃহপালিত বিড়ালের উপর প্রতিষ্ঠিত। এই জাতগুলির জিনগত বৈচিত্র্য অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত হয় এবং শুদ্ধ বংশের জনসংখ্যার মধ্যে এটি সবচেয়ে কম, যা ২০টিরও বেশি ক্ষতিকারক জেনেটিক ব্যাধি দেখায়।[৫১]

বেশিরভাগ বিড়ালের সামনের পায়ে পাঁচটি করে এবং পিছনের পাঞ্জায় চারটি নখ থাকে। ডিউক্লটি অন্যান্য নখর গুলির নিকটবর্তী থাকে। এছাড়াও প্রক্সিমালি হল একটি প্রোট্রুশন যা বিড়ালের ষষ্ঠ আঙ্গুল বলে মনে করা হয়।

বিড়ালের ভিশন বা দৃষ্টিশক্তি ২০০ ডিগ্রি যা মানুষের চেয়ে ২০% বেশি। যদিও বিড়ালরা মানুষের মতো বহুদূরের জিনিস দেখতে পায় না, কিন্তু তাদের দৃষ্টির সীমার মধ্যে সবকিছু তারা মানুষের চেয়ে বেশি পরিস্কারভাবে দেখতে পায়। তার উপর বড় কথা হচ্ছে, বিড়ালরা রাতে এমন পরিস্কারভাবে দেখতে পায় যা মানুষ কখনোই দেখতে পায় না।

আমাদের প্রিয় নবি হজরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর একজন সাহাবি যার নাম ছিল আব্দুর রহমান (রাঃ)। তিনি অনেক বিড়াল পালন করতেন, মহানবী (সাঃ) তাকে ইয়া আবু হুরাইরা বলে সম্বোধন করেছিলেন। হুরাইরা মানেই হল বিড়াল অর্থাৎ বিড়ালের পিতা বলে সম্বোধন করেছিলেন বিধায় পরবর্তীতে আব্দির রহমান নিজের নাম পরিবরতন করে আবু হুরায়রা রেখেছিলেন। সুনহানাল্লাহ।

↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; জনসন-১৯৯৭ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

✓✓ বিড়ালের দাঁতের সংখ্যা কয়টি সেটা গুনে বিড়ালদের বয়স নির্ধারণ করা যায়। বিড়াল যখন বড় হতে থাকে তখন বয়সের সাথে সাথে তাদের দাঁতে সংখ্যা ও বাড়তে থাকে।

পুরুষ বিড়ালের তুলনায় মহিলা বিড়াল আকারে ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক গার্হস্থ্য বিড়ালের ওজন হতে পারে চার এবং পাঁচ কেজি।

এর পেছনে প্রাইভেট সেক্টরের প্রভূত অগ্রগতিকেই মূল নিয়ামক মনে করেন বিশ্লেষকেরা।

ছেলে ও মেয়ে বিড়ালের সুন্দর নাম 

যে ৭টি বিউটি প্রোডাক্টস্ স্বামী-স্ত্রী উভয়ই ব্যবহার করতে পারেন

↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; পেকন-স্ল্যাটারি-২০০৬ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বিড়াল নিশাচর প্রাণী। বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট। এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *